শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৪:৫৯ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
প্রতিনিধি আবশ্যক, অনলাইন পত্রিকা আমার সুরমা ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ০১৭১৮-৬৮১২৮১, ০১৬২৫-৬২৭৬৪৩

প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা

67856-2-400x225আমার সুরমা ডটকম: সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে প্রার্থীদের উপস্থিতিতে এই প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক শেখ রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে লটারির মাধ্যমে এসব প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের মাঠে থাকা ৪ প্রার্থীর মধ্যে ব্যারিস্টার এম. এনামুল কবির ইমন পেয়েছেন চশমা প্রতীক। এছাড়াও নুরুল হুদা মুকুট পেয়েছেন মোটর সাইকেল প্রতীক। একই পদে নির্বাচনে থাকা আহবাব হোসেন চৌধুরী পেয়েছেন ঘোড়া ও চঞ্চলা দাস পেয়েছেন আনারস প্রতীক। অন্যদিকে জেলা পরিষদ নির্বাচনে ওয়ার্ডভিত্তিক সদস্যদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

১নং ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্যপদ প্রার্থী আতিকুর রহমান পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা, আবুল হোসেন খান পেয়েছেন তালা, জিল্লুর রহমান পেয়েছেন ঢোল, জুনাব আলী পেয়েছন টিউবওয়েল এবং মো. মুস্তাফিজ আলী পীর পেয়েছেন হাতি প্রতীক।

২নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে মো. আব্দুল কাইয়ূম মজনু পেয়েছেন ঘুড়ি প্রতীক। মো. আব্দুস সালাম পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা, মোজাম্মেল হোসেন রুকন পেয়েছেন তালা, মো. হারুনুর রশিদ পেয়েছেন টিউবওয়েল, প্রভাকর তালুকদার পেয়েছেন হাতি প্রতীক।
৩নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে শামীম আহমেদ মুরাদ পেয়েছেন তালা প্রতীক, মো. জুবায়ের পাশা পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা, সৈয়দ আমিনুল হক হেলাল পেয়েছেন হাতি প্রতীক।
৪নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে মো. আশহাদুর রহমান পেয়েছেন ঢোল প্রতীক, কল্যাণব্রত তালুকদার পেয়েছেন তালা, সৈয়দ খালেদ আহমদ পেয়েছেন টিউবওয়েল, মো. গুল আহমেদ পেয়েছেন অটোরিকশা, মো. আব্দুল মুকিত চৌধুরী পেয়েছেন হাতি, মো. মিছবাহ উদ্দিন পেয়েছেন ঘুড়ি প্রতীক।
৫নং ওয়ার্ডে মো. আলম নুর প্রতীক হিসেবে পেয়েছেন উটপাখি প্রতীক, মোহাম্মদ ফারুক রশীদ পেয়েছেন ঘুড়ি, সৈয়দ আহম্মদ পেয়েছেন টিউবওয়েল, মো. মহিবুর রহমান পেয়েছেন তালা, মোহাম্মদ মাহতাব উদ্দিন তালুকদার পেয়েছেন অটোরিকশা, মো. মমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ঢোল, এ.এইচ.এম. হাসান বশির পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা, মো. শামছুজ্জামান শাহ পেয়েছেন বেহালা, মো. আবু ছাইদ পেয়েছেন বক, মো. হোসেন আলী পেয়েছেন টিফিন ক্যারিয়ার, মো. সাজ্জাদুর রহমান পেয়েছেন হাতি প্রতীক।
৬নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে মাজহারুল ইসলাম পেয়েছেন হাতি প্রতীক, জুবের আহমদ অপু পেয়েছেন টিউবওয়েল, মো. ইয়াকুব বখ্ত পেয়েছেন বেহালা, সৈয়দ তারিক হাসান পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা, মো. মনির উদ্দিন পেয়েছেন ঢোল, মো. জসিম উদ্দিন পেয়েছেন ক্রিকেটব্যাট, মো. ওয়াহিদুর রহমান সুফিয়ান পেয়েছেন ঘুড়ি, জিয়াউর রহমান পেয়েছেন অটোরিকশা, আব্দুল মজিদ পেয়েছেন তালা ও আল হেলাল মো. ইকবাল মাহমুদ পেয়েছেন বক প্রতীক।
৭নং ওয়ার্ডে সদস্য পদপ্রার্থী আব্দুল্লাহ পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক। এছাড়া রেজাউল আলম পেয়েছেন টিউবওয়েল, জহিরুল ইসলাম পেয়েছেন ঘুড়ি, জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন তালা প্রতীক।
৮নং ওয়ার্ডে সদস্যপ্রার্থী মো. নাজমুল হক প্রতীক হিসেবে পেয়েছেন তালা। সোহেল আহমদ ছইল মিয়া পেয়েছেন টিউবওয়েল, সৈয়দ বদরুল আলম পেয়েছেন হাতি প্রতীক।
৯নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে মো. নুরুল হক তালুকদার পেয়েছেন তালা প্রতীক, পীযুষ শেখর দাস পেয়েছেন অটোরিকশা, বাদল চন্দ্র দাস পেয়েছেন টিউবওয়েল, বেলাল আহমদ পেয়েছেন ঢোল, আবু আব্দুল্লাহ চৌধুরী পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা, মো. আবুল লেইছ চৌধুরী পেয়েছেন ঘুড়ি, রান্টু লাল দাস পেয়েছেন হাতি প্রতীক।
১০নং ওয়ার্ডে সদস্যপদ প্রার্থী মো. ইমদাদুর রহমান তালুকদার পেয়েছেন ক্রিকেট ব্যাট, আব্দুল মতলিব চৌধুরী পেয়েছেন ঢোল, মো. নুরুল আমীন পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা, মো. সোহেল মিয়া পেয়েছেন তালা, মো. আব্দুল জব্বার পেয়েছেন ঘুড়ি, শহীদুর রহমান শহীদ পেয়েছেন টিউবওয়েল, মাহতাব উল হাসান পেয়েছেন বেহালা, মো. ছালেক উদ্দিন পেয়েছেন বক প্রতীক।
১১নং ওয়ার্ডে সদস্য পদপ্রার্থী সৈয়দ ছাবির মিয়া পেয়েছেন তালা, শাহজাহান সিরাজী পেয়েছেন ঘুড়ি, আবুল হোসেন লালন পেয়েছেন টিউবওয়েল প্রতীক।
১২নং ওয়ার্ডে সদস্যপদ প্রার্থী মো. রেজা মিয়া তালুকদার পেয়েছেন তালা প্রতীক, মোহাম্মদ আব্দুল আজাদ পেয়েছেন টিউবওয়েল প্রতীক।
১৩নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে নুরুল ইসলাম পেয়েছেন টিউবওয়েল প্রতীক। এছাড়া আমিনুল ইসলাম সেলিম পেয়েছেন তালা, মো. আক্রামুল হাসান মাছুম পেয়েছেন অটোরিকশা প্রতীক।
১৪নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে মো. আসিক আলী পেয়েছেন টিউবওয়েল, মো. এনামুল হক পেয়েছেন উটপাখি, মো. আজমল হোসেন পেয়েছেন তালা ও মোহাম্মদ আফছার উদ্দিন পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক।
১৫নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে মো. ছানাউর রহমান তালুকদার পেয়েছেন টিউবওয়েল, মো. আব্দুস সহিদ মুহিত পেয়েছেন তালা প্রতীক।
সংরক্ষিত মহিলা আসনে ১নং ওয়ার্ডে ইয়াছমিন পেয়েছেন দোয়াত-কলম প্রতীক ও সেলিনা বেগম পেয়েছেন ফুটবল প্রতীক।
২নং ওয়ার্ডে ফৌজিআরা বেগম শাম্মী পেয়েছেন লাটিম প্রতীক। এছাড়াও এ ওয়ার্ডে রাজিয়া খাতুন (ডিস এন্টেনা), সৈয়দা আমিনা আখঞ্জি (বই), মোছা. তাহমিনা বেগম (ফুটবল), সামিনা চৌধুরী (মাইক), সাদিয়া বখ্ত (টেবিল ঘড়ি), ফেরদৌসি সিদ্দিকা (কম্পিউটার), সানজিদা নাসরিন দিনা (হরিণ), মোছা. মদিনা আক্তার (দোয়াত-কলম) ও রাবেয়া সিদ্দিকা (টেলিফোন) প্রতীক পেয়েছেন।
৩নং ওয়ার্ডে বীণা জয়নাল (ফুটবল), রাজরানী চক্রবর্তী (হরিণ), মোছা. ফিরোজা বেগম (টেবিল ঘড়ি), ফারহানা ইয়াসমিন সীমা (মাইক) এবং সংরক্ষিত ৪নং ওয়ার্ডে সদস্য পদে মোছা. রওশন আরা বেগম (ফুটবল) ও সাবিনা সুলতানা (বই) প্রতীক পেয়েছেন।
সংরক্ষিত ৫নং ওয়ার্ডে সদস্য পদে মোছা. নুরুন্নাহার (হরিণ) ও সেলিনা আক্তার পেয়েছেন (ফুটবল) প্রতীক।
এসব প্রতীক বরাদ্দ শেষে প্রার্থীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। প্রতীক নিয়ে প্রচারণা শুরু করেছেন প্রার্থীরা। তারা এখন নিজ এলাকায় ভোটারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন ও ভোট প্রার্থনায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। আগামী ২৮ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2017-2019 AmarSurma.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
error: