বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
প্রতিনিধি আবশ্যক: অনলাইন পত্রিকা আমার সুরমা ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ০১৭১৮-৬৮১২৮১, ০১৭৯৮-৬৭৬৩০১
সংবাদ শিরোনাম :
দিরাইয়ে পৃথক স্থানে বজ্রপাতে হতাহত ৪ নিজ এলাকার মানুষের পাশে রয়েছেন এমপি প্রার্থী রশিদ মিয়া সম্প্রসারণবাদ, আধিপত্যবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী গণজোয়ার সৃষ্টি করে মজলুম গাজাবাসীদের পাশে দাঁড়ানো উম্মাহর আবশ্যিক দায়িত্ব দিরাইয়ের সাবেক এমপির স্ত্রী-মেয়েকে মারধরের ঘটনায় থানায় অভিযোগ ভারতের ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করতে লিগ্যাল নোটিশ পাচার হওয়া মেধা ফিরিয়ে এনে উন্নত দেশ বিনির্মাণে ড. ইউনূসের যুগান্তকারী কৌশল দিরাইয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল পালিত দিরাইয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঈদুল ফিতর পালিত দেশে দেশে ঈদ উদযাপিত দেশের আকাশে দেখা গেছে শাওয়াল মাসের চাঁদ, ঈদ কাল

একজন বাদে গ্রামের সব বাসিন্দাই করোনা আক্রান্ত

amarsurma.com

আমার সুরমা ডটকম ডেস্ক:

বিশ্বব্যাপী করোনা পরিস্থিতি আবারো ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এ অবস্থায় ভারতের হিমাচল প্রদেশে থোরাং নামক একটি গ্রামের খোঁজ মিলেছে, যেখানে একজন বাদে গ্রামের সব বাসিন্দাই করোনা পজিটিভ! স্বাভাবিকভাবেই এমন খবরে আতঙ্ক ছড়িয়েছে আশপাশের এলাকায়।
হিমাচল প্রদেশের লাহুল-স্পিতি জেলার এই গ্রামের নাম থোরং। এই গ্রামে ১ জন ছাড়া বাকি ৪২ জনই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। যে ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হননি, তার পরিবারের অন্য ৬ সদস্য করোনা আক্রান্ত।
জানা গিয়েছে, সম্প্রতি একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়েছিল। আর সেখানেই একত্রিত হয়েছিলেন গোটা গ্রামের মানুষ। স্থানীয় প্রশাসনের দাবি, গোষ্ঠী সংক্রমণের কারণেই গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে করোনা ছড়িয়ে পড়ে। গ্রামের মোট ৪২ জনের মধ্যে ৪১ জনই সংক্রমিত।
সৌভাগ্যবান ওই ব্যক্তির নাম ভূষণ ঠাকুর। তার বয়স ৫২ বছর। এক প্রতিবেদনে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ভূষণ করোনার প্রতিরোধে সমস্ত বিধি মেনে চলত। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, সম্ভবত ভূষণের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব শক্তিশালী। কারণ গ্রামের সমস্ত মানুষের করোনা পজিটিভ হওয়া সত্ত্বেও তার রিপোর্ট নেগেটিভ আসা খুব বিস্ময়কর।
জানা গেছে, ওই গ্রামে প্রথমে পাঁচজন করোনা পজিটিভ হন। এরপর বাকি লোকেরা নিজেরাই পরীক্ষা করান এবং তাদের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। যদিও এই গ্রামে ১০০ এর বেশি লোক বাস করেন, কিন্তু বর্তমানে তুষারপাতের কারণে অনেকে অন্য এলাকায় চলে গিয়েছেন।
ভূষণ বলেন, তিনি প্রথম থেকেই নিয়মিত মাস্ক পরেন ও হাত স্যানিটাইজ করেন।
ইতিমধ্যেই ওই জেলায় পর্যটকদের পথ ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বৃহস্পতিবার থেকে থোরাং গ্রামে পর্যটকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছে প্রশাসন। রোটাং টানেলের পর থেকে পুরো এলাকাটিই কনটেনমেন্ট জোনে পরিণত হয়েছে। বেশিরভাগ আক্রান্তকেই হোম আইসোলেশনে থাকতে বলা হয়েছে।

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2017-2019 AmarSurma.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com