শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৫:১৭ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
প্রতিনিধি আবশ্যক: অনলাইন পত্রিকা আমার সুরমা ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ০১৭১৮-৬৮১২৮১, ০১৭৯৮-৬৭৬৩০১
সংবাদ শিরোনাম :
জমিয়তের ইতিহাসকে সমুন্নত রাখতে হলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করতে হবে: হাফিজ মাওলানা সৈয়দ তামিম আহমদ দিরাইয়ে বজ্রপাতে হতাহত ৩ ইলম অর্জন হতে হবে প্রকৃত আমলের নিয়্যাতে: শায়খুল হাদিস বিলাল বাওয়া সুনামগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে যুবক খুন দিরাইয়ে বজ্রপাতে নিহত পরিবারের পাশে এমপি প্রার্থী রশিদ মিয়া দিরাইয়ে পৃথক স্থানে বজ্রপাতে হতাহত ৪ নিজ এলাকার মানুষের পাশে রয়েছেন এমপি প্রার্থী রশিদ মিয়া সম্প্রসারণবাদ, আধিপত্যবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী গণজোয়ার সৃষ্টি করে মজলুম গাজাবাসীদের পাশে দাঁড়ানো উম্মাহর আবশ্যিক দায়িত্ব দিরাইয়ের সাবেক এমপির স্ত্রী-মেয়েকে মারধরের ঘটনায় থানায় অভিযোগ ভারতের ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করতে লিগ্যাল নোটিশ

দীর্ঘ ২৮ বছর পর শুশায় আজানের ধ্বনি

amarsurma.com

আমার সুরমা ডটকম ডেস্ক:

দীর্ঘ ২৮ বছর পর নাগর্নো-কারাবাখের শুশা শহরে আজানের ধ্বনি শোনা গেছে। বুধবার স্থানীয় ঐতিহাসিক ইউখারি গভহার আগা মসজিদে আজান দেন এক আজারি সেনা। সেটির একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

গত সপ্তাহে শান্তি চুক্তির মাধ্যমে আর্মেনিয়া সরকার অঞ্চলটির দখল মুসলিম প্রধান দেশ আজারবাইজানের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছে। যা আজারিদের জন্য অনেক বড় জয় বলে মনে করা হচ্ছে।

এর আগে গত ৮ নভেম্বর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ ঘোষণা দিয়ে বলেন, তার দেশের সৈন্যরা আর্মেনীয় বাহিনীর হাত থেকে শুশা শহর মুক্ত করে নিয়েছে।

দীর্ঘ ২৮ বছর পর শহরটিতে আবারও আজান শোনা যাবে জানিয়ে তিনি বলেন, নাগর্নো-কারাবাখ যে ঐতিহাসিকভাবে আজারবাইজানের ভূমি, এটা আবারও আমরা বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছি।

তুর্কি গণমাধ্যম ডেইলি সাবাহর তথ্যমতে, সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে আলাদা হয়ে যাওয়ার পর থেকেই দুই প্রতিবেশী আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে অঞ্চলটি নিয়ে বিবাধ সৃষ্টি হয়। সংঘাত চলাকালে ১৯৯২ সালের ৮ মে শুশা শহর দখল করে নেয় আর্মেনীয় বাহিনী।

নাগর্নো-কারাবাখ অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের বলে স্বীকৃত। কিন্তু নব্বইয়ের দশক থেকে এতদিন পর্যন্ত সেটির নিয়ন্ত্রণ ছিল আর্মেনীয় নৃ-গোষ্ঠীর হাতে।

অন্যদিকে, নিজেদের স্বাধীন বলে ঘোষণা করে অঞ্চলটির বাসিন্দারা। কিন্তু আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি না মেলায় আইনগতভাবে সেটি আজারবাইজানের অধীনেই থেকে যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2017-2019 AmarSurma.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com