বুধবার, ০২ Jul ২০২৫, ১২:০১ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
প্রতিনিধি আবশ্যক: অনলাইন পত্রিকা আমার সুরমা ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ০১৭১৮-৬৮১২৮১, ০১৭৯৮-৬৭৬৩০১
সংবাদ শিরোনাম :
সমাজ ও রাষ্ট্রের দুষ্টচক্রকে নির্মূল করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে: বিভাগীয় কমিশনার খান মোঃ রেজা-উন-নবী দিরাই পৌরসভার বাজেট পেশ সুনামগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় মাদকের চালান আটক দিরাইয়ের সেনা বাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার ৪, গুলিতে নিহত নিরীহ আবু সাইদ হেফাজতে ইসলাম মিডল‍্যান্ডস শাখা গঠন: সভাপতি মাওলানা এখলাছুর রহমান, সেক্রেটারী মাওলানা এনামুল হাসান সাবীর হত্যার হুমকির শিকার শান্তিগঞ্জ প্রেসক্লাব সদস্য, থানায় জিডি দিরাই-শাল্লার উন্নয়নে ড. শোয়াইব আহমদকে জয়যুক্ত করতে হবে: মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী আল-হক্ব ফুযালা পরিষদের নতুন কমিটি গঠন পবিত্র হজ আজ সুনামগঞ্জে প্রস্তুত অর্ধ লক্ষাধিক কুরবাণীর পশু
মুফতি ইজহার গ্রেফতার

মুফতি ইজহার গ্রেফতার

116072_1-300x197

আমার সুরমা ডটকম : চট্টগ্রামের লালখান বাজার মাদরাসার মহাপরিচালক নেজামে ইসলাম পার্টির একাংশের সভাপতি ও হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির মুফতি ইজহারুল ইসলাম চৌধুরীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল (শুক্রবার) বিকালে নগরীর লালখানবাজার জামেয়াতুল উলুম আল ইসলামিয়া মাদরাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশের একটি টিম। পুলিশের দাবি, তার বিরুদ্ধে নগরীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।নগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার এসএম তানভীর আরাফাত জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদরাসা থেকে মুফতি ইজহারকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর তাকে নগরীর লালদীঘিপাড়ের গোয়েন্দা কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। আজ শনিবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে। তানভীর আরাফাত বলেন, তার বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলো যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে। দীর্ঘদিন তিনি আড়ালে ছিলেন। গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার কুসুম দেওয়ান বলেন, ২০১৩ সালের ৭ অক্টোবর মাদরাসায় বিস্ফোরণের পর থেকে মুফতি ইজাহার পলাতক ছিলেন। বিস্ফোরণের পর তিনটি মামলা হয় ওইসব মামলায় মুফতি ইজহার পলাতক আসামি বলে জানান তিনি। ২০১৩ সালের ৭ অক্টোবর মুফতি ইজহার পরিচালিত লালখান বাজার মাদরাসার ছাত্রাবাস দারুল ইফতা ভবনের তৃতীয় তলার একটি কক্ষে ওই বিস্ফোরণে তিনজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়। এই ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে হত্যা, বিস্ফোরণ ও অভিযানে তার বাসা থেকে এসিড উদ্ধারের ঘটনায় তিনটি পৃথক মামলা করে পুলিশ। প্রত্যেকটি মামলায় মুফতি ইজহার, তার ছেলে হারুণ ইজাহার মাদরাসার তিন শিক্ষক ও দুই শিক্ষার্থীসহ নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। তবে ওই বিস্ফোরণের দিন থেকেই মুফতি ইজহার ও মাদরাসার শিক্ষার্থীরা দাবি করে আসছেন ছাত্রাবাসে বৈদ্যুতিক চুলায় রান্না করার সময় পাশে থাকা দুটি আইপিএস’র ব্যাটারি বিস্ফোরণে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে। ২০১০ সালে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হন মুফতি ইজহার। পরে তিনি জামিনে মু্িক্ত পান।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2017-2019 AmarSurma.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com