রবিবার, ০৬ Jul ২০২৫, ০৩:০৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
প্রতিনিধি আবশ্যক: অনলাইন পত্রিকা আমার সুরমা ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ০১৭১৮-৬৮১২৮১, ০১৭৯৮-৬৭৬৩০১
সংবাদ শিরোনাম :
আবনায়ে ক্বাদিম সাকিতপুর মাদরাসার কমিটি গঠন জুলাই গণঅভ্যুত্থান ছিল নব্য ফেরাউনের বিরুদ্ধে গণবিস্ফোরণ: ইউকে জমিয়ত সমাজ ও রাষ্ট্রের দুষ্টচক্রকে নির্মূল করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে: বিভাগীয় কমিশনার খান মোঃ রেজা-উন-নবী সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা জমিয়তের প্রার্থী বাছাই সম্পন্ন সুনামগঞ্জ-৩ আসনে জমিয়তের হেভিওয়েট প্রার্থী হাফিজ মাওলানা সৈয়দ তামীম আহমদ দিরাই পৌরসভার বাজেট পেশ সুনামগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় মাদকের চালান আটক দিরাইয়ের সেনা বাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার ৪, গুলিতে নিহত নিরীহ আবু সাইদ হেফাজতে ইসলাম মিডল‍্যান্ডস শাখা গঠন: সভাপতি মাওলানা এখলাছুর রহমান, সেক্রেটারী মাওলানা এনামুল হাসান সাবীর লন্ডন মহানগর জমিয়তের ঈদ পুনর্মিলনী ও কার্যনির্বাহি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
ধর্মপাশায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে মসজিদের নামে টিআরের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

ধর্মপাশায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে মসজিদের নামে টিআরের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার:

সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার সেলবরষ ইউনিয়নের কাকিয়াম গ্রামের দুটি মসজিদের উন্নয়নের নামে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের (টিআর) বরাদ্দ এক লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে ওই গ্রামের মুসল্লিদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা সেলবরষ ইউনিয়নে কাকিয়াম গ্রামের বাসিন্দা ও শিক্ষক আনোয়রুল হক ও শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ ( হিরু) তাঁদের গ্রামের জামে মসজিদের উন্নয়নের জন্য ২০১৭-১৮ অর্থবছরে টিআর-নগদ অর্থ বরাদ্দ এক লাখ টাকা উত্তোলন করেন। মসজিদ কমিটির বর্তমান সভাপতি আব্দুল মালেকসহ গ্রামবাসীরা জানান, মসজিদের নাম ব্যবহার করে টাকা উত্তোলন করা হলেও বিষয়টি মসজিদ কমিটির বা গ্রামের কাউকে জানানো হয়নি। মসজিদের নামে যে টাকা উত্তোলন করা হয়েছে সেখানে আনোয়ারুল হক সভাপতি ও আবুল কালাম আজাদ ( হিরু)-কে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তারা মসজিদ কমিটির কোনো সদস্য নয়। ওরা মসজিদের কোনো কাজ না করে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
প্রকল্প কমিটির সদস্য ইবাদুল মিয়া জানান, তারা ওই প্রকল্প সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তবে মসজিদের টাকা আত্মসাৎ অভিযোগটি শুনেছি প্রকল্প কমিটির সভাপতি আনোয়ারুল হক সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বললে। ‘অভিযোগ সত্য নয়, এটি গাংঙ্গের টাকা, যেখানে খুশি সেখানে দিব, আমার বিষয়।
ধর্মপাশা উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা (পিআইও) মানিক মিয়া বলেন। বলেন, বরাদ্দটি স্থানীয় এমপির। তিনি যে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন আমাদের কাছে সেটিই আইনগতভাবে বৈধ। তবে মসজিদের নাম ব্যবহার করে কেউ টাকা তুলে আত্মসাতের চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিষযটি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলক কান্তি মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2017-2019 AmarSurma.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com