বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:০৯ অপরাহ্ন
জিয়াউর রহমান কানাইঘাট প্রতিনিধি: ঈদের আনন্দের বড় একটি অংশ জুড়ে থাকে কেনাকাটা। ধনী গরীব নির্বিশেষে ঈদ উপলক্ষে কেনা কাটা করে থাকে। নিজ নিজ সামর্থের কেনা কাটায় বড় অংশ থাকে পোশাক। ঈদ প্রায় চলে আসলেও ঈদের কেনাকাটা জমে উঠেছে কানাইঘাট উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে ঈদের বাজার। অন্যান্য বছর রমজানের মাঝামাঝি সময়ে কানাইঘাট পৌর শহর, গাছবাড়ী বাজার, বুরহান বাজার, চতুল বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় ঈদবাজার পুরোপুরি জমে উঠছে । লক্ষ্য করা গেছে প্রবাসী অধ্যুষিত এই এলাকায় ঈদের সময়ে প্রবাসীরা নিজের পরিবারসহ আত্মীয় স্বজনের জন্য অর্থ পাঠালেও এবারের ঈদে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক মন্দাভাব বিরাজ করায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা আর সেকারনেই প্রবাসীদের পরিবার ও আত্মীয় স্বজনরা এখনো কেনাকাটা আগের তুলনায় কম। তবে কানাইঘাট উপজেলার বড় একটি বাজার গাছবাড়ী বাজার । তবে একটি জিনিস লক্ষ করা যায় যে গাছবাড়ী বাজারে পুরুষ ক্রেতা চেয়ে মহিলা ক্রেতা বেশী। আত্মীয় স্বজনদের উপহার দেওয়ার জন্য রোজার প্রথমভাগেই কেনাকাটা করছেন অনেকে। দামও রয়েছে নাগালের মধ্যে। আগে ভাগেই অনেকে মার্কেট করেছেন সিলেট নগরী থেকে বিক্রেতারা জানিয়েছেন, রমজানের শেষ দিকে একটু বেচাকেনা হচ্ছে। একটু সস্তায় পণ্য কিনতে অনেকেই এখন প্রতিদিন বাজার ঘুরেছে পণ্য কিনতে। হাজী ক্লথস্ এর প্রোঃ মাও মুহি উদ্দীন আমার সুরমা ডটকম এর সাংবাদিক এর সাথে মতবিনিময় বলেন আমাদের এলাকায় বেশীর ভাগ মানুষ প্রবাসের মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক মন্দাভাব বিরাজ করায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা তিনি বলেন আগে যে ক্রেতা ২০ হাজার টাকার মার্কেটিং করতেন তিনি এখন ৫ হাজার টাকার মধো মার্কেটিং শেষ তিনি বলেন ২০ রমজানের পর থেকে আমাদের এখানে বেচাকেনা বাড়বে। দলই কান্দি সুপার মার্কেটে হাজী ক্লথস্ এ আসা আরেক ক্রেতা বলেন, এখন লোকজনের ভীড় কম,আর দামও হাতের নাগালে। তাই এই সুযোগে কেনাকাটার কাজটা শেষ করে ফেলছি। আর আগে আসলে অনেক সময় নিয়ে নিজেদের পছন্দমত সাচ্ছন্দে কেনাকাটা করা যায়।