রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৫ পূর্বাহ্ন
এইচএসসিতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে এ বছর পাসের হার বেড়েছে। এ বছর এইচএসসিতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭১ দশমিক ০৯ শতাংশ। এ বছর ঢাকা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ হাজার ১৮১ জন পরীক্ষার্থী। গত বছর পাসের হার ছিল ৬৬ দশমিক ১৩ শতাংশ।
বুধবার (১৭ জুলাই) সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। পরে দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে ফলের কিছু তথ্য তুলে ধরেন তিনি।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড থেকে এ বছর ৩ লাখ ৮৩৫ হাজার ৬২২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৯৮ হাজার এবং ছাত্রী ১ লাখ ৯৫ হাজার ৮৩৫ জন। মোট পাস করেছে ২ লাখ ৭৯ হাজার ৯৭৯ জন শিক্ষার্থী।
এইচএসসিতে আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে অংশ নেয় ১১ লাখ ২৬ হাজার ১২৬ শিক্ষার্থী। আর মাদরাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে ৮৬ হাজার ১৩৮ জন, কারিগরি বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ২৪ হাজার ৩২০ জন ও ডিপ্লোমা ইন বিজনেস স্টাডিজে (ডিআইবিএস) পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪৩। বিদেশের কেন্দ্র থেকে ২৭০ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড দিনাজপুরে পাশের হার ৭১ দশমিক ৭৮ ভাগ। বোর্ড থেকে জিপিএ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা চার হাজার উনপঞ্চাশ জন। এর মধ্যে ছাত্র দুই হাজার ২৭২ ও ছাত্রীর সংখ্যা হচ্ছে এক হাজার ৭৭৭ জন। এবার পাশের হারে ছাত্রীরা এগিয়ে থাকলেও জিপিএ প্রাপ্তিতে ছাত্ররা এগিয়ে রয়েছে।
আজ দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কার্যালয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মোঃ তোফাজ্জুর রহমান সাংবাদিক সম্বেলনের মাধ্যমে ফলাফল ঘোষনা করেন। এবার মোট ৬৫৮ টি কলেজের মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল এক লক্ষ ২৬ হাজার ৩৭৯ জনের মধ্যে উপস্থিত ছিল এক লক্ষ ২৪ হাজার ৩১৫ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৬৩ হাজার ৯৫৭ ও ছাত্রীর সংখ্যা হচ্ছে ৬০ হাজার ৩৫৮ জন। ছাত্রের পাশের হার ৬৮ দশমিক ৩৭ ও ছাত্রীর পাশের হার ৭৫ দশমিক ৩৯। মোট চার হাজার ৪৯ জিপিএ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ছাত্র দুই হাজার ২৭২ ও ছাত্রীর সংখ্যা হচ্ছে এক হাজার ৭৭৭ জন। অর্থাৎ পাশের হারে ছাত্রীরা এগিয়ে থাকলেও জিপিএ প্রাপ্তিতে ছাত্ররা এগিয়ে রয়েছে।
এবারে সাতটি কলেজ থেকে একজন শিক্ষার্থীও পাশ করতে পারেনি। শতকরা পাশের হারের কলেজ সংখ্যা হচ্ছে ২০টি।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ছয় জেলায় এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার বেড়েছে। এবার পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এদিক থেকে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। ছেলেদের পাসের হার ৭৭.১২ শতাংশ এবং মেয়েদের ৭৮.২৭ শতাংশ। বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুরে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড এ ফলাফল ঘোষণা করে।
কুমিল্লা বোর্ড সূত্র জানায়, এবারে পাসের হার বিগত চার বছরের তুলনায় বেড়েছে। এ বোর্ডের তিনটি বিভাগেই পাসের হারের দিক থেকে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৮৮.৬৪ শতাংশ, যার মধ্যে ছেলেদের হার ৮৮.৪০ শতাংশ ও মেয়েদের ৮৮.৯০ শতাংশ।
মানবিক বিভাগে পাসের হার ৭২.৩৫ শতাংশ, যার মধ্যে ছেলেদের পাসের হার ৭০.১১ শতাংশ ও মেয়েদের ৭৩.৫৪ শতাংশ। এ বিভাগেও পাসের হারের দিক থেকে এগিয়ে মেয়েরা।
ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পাসের হার ৭৬.৯৮ শতাংশ, যার মধ্যে ছেলেদের পাসের হার ৭৫.২২ শতাংশ ও মেয়েদের ৭৯.১৮ শতাংশ। এ বিভাগেও পাসের হারের দিক থেকে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে।
এবার কুমিল্লা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ৯৪ হাজার ৩৬০ জন। এর মধ্যে ৪৩ হাজার ২২২ জন ছাত্র ও ৫১ হাজার ১৩৮ জন ছাত্রী। পাস করেছে ৭৩ হাজার ৩৫৮ জন। যার মধ্যে ৩৩ হাজার ৩৩২ জন ছেলে এবং ৪০ হাজার ২৬ জন মেয়ে।
এই বোর্ডে ২০১৮ সালে পাসের হার ছিল ৬৫.৪২ শতাংশ, ২০১৭ সালে ছিল ৪৯.৫২ শতাংশ, ২০১৬ সালে ছিল ৬৪.৪৯ শতাংশ, ২০১৫ সালে পাসের হার ছিল ৫৯. ৮০ এবং ২০১৪ সালে পাসের হার ছিল ৭০.১৪ শতাংশ ।
বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষায় এবার পাসের হার ৭৭ দশমিক ৪১ শতাংশ। যারমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪ হাজার ১৮৯ জন।
বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুর ১টায় বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সম্মেলনকক্ষে বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আনোয়ারুল আজিম অনুষ্ঠানিকভাবে এ ফল ঘোষণা করেন।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আনোয়ারুল আজিম জানান, এ বছর পাসের হার ৭০ দশমিক ৬৫ শতাংশ। যা গত বছরে ছিলো ৭০ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এবছর ৩৩০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১১৮ টি সেন্টারে ৬৩ হাজার ৫৩৮ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন ৪৪ হাজার ৮৮৭ জন। যারমধ্যে ছাত্রী ২১ হাজার ২৫৮ জন এবং ছাত্রী ২৩ হাজার ৬২৯ জন। পাসের হারে এগিয়ে মেয়েরা।
এবারে ঘোষিত ফলাফলে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ২০১ জন। যারমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে ৪৩৫, মানবিক বিভাগে ২৮০ এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৪৬ জন রয়েছেন।
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ফলাফলে সিলেট শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৬৭.০৫ শতাংশ। ২০১৮ সালে পাশের হার ছিল ৬২.১১ শতাংশ। গতবারের তুলনায় এবার পাশেরও হার বেড়েছে। একই সাথে বেড়েছে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যাও। এবছর পেয়েছেন ১ হাজার ৯৪ জন। গতবছর এ সংখ্যা ছিল ৮’শ ৭৩ জন।
সিলেট মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. কবির আহমদ এ তথ্য জানিয়েছেন।এবছর সিলেট বোর্ডে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭৬ হাজার ২৫১ জন। এদের মধ্যে ছেলে ৩৪ হাজার ৬৪৯ জন এবং মেয়ে ৪১ হাজার ৬০২ জন।অংশ গ্রহণকারী পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাশ করেছে ৫১ হাজার ১২৪ জন। এদের মধ্যে ছেলে ২২ হাজার ৪৯০ জন এবং মেয়ে ২৮ হাজার ৬৩৪ জন। এবছর বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৪৪ জন, মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯১ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৯ জন।
যশোর শিক্ষাবোর্ডে এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। গত বছর পাসের হার ছিল ৬০ দশমিক ৪০ শতাংশ। এছাড়াও ২০১৭ সালে এই বোর্ডে পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ০২ শতাংশ।
বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুর ১টায় জেলা প্রেসক্লাবে এসে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি আরও বলেন, এবার যশোর বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৩১২ জন।
রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার দুপুর ১টায় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. আনারুল হক প্রামাণিক এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
এ বছর রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে মোট পাসের হার ৭৬.৩৮ শতাংশ। যেখানে গত বছর পাসের হার ছিল ৬৬. ৫১ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এ বছর জিপিএ-৫ ও বেড়েছে। এ বছর রাজশাহী বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ হাজার ৭২৯ জন। গত বছর ছিল জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪ হাজার ১৩৮।
এ বছর জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রের সংখ্যা ৩ হাজার ৫৪১ জন। আর জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রীর সংখ্যা ৩ হাজার ১৮৮ জন।
এছাড়া এ বছর ছাত্রের পাসের হার ৭২.৩২ শতাংশ এবং ছাত্রীর পাসের হার ৮১.২১ শতাংশ। চলতি বছর রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে মোট ১ লাখ ৫১ হাজার ১৩৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
এইচএসসি পরীক্ষায় এবার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে ৬২ দশমিক ১৯ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। সারা দেশের গড় পাসের হার ৭৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ, যা থেকে চট্টগ্রাম বোর্ডের পাসের হার বেশ কম।
আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড মিলনায়তনে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাহবুব হাসান পাসের এ পরিসংখ্যান প্রকাশ করেন।
এবার বোর্ডভিত্তিক পাসের হারের দিক দিয়ে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। চট্টগ্রাম বোর্ডের নিচে রয়েছে ডিআইবিএস (ডিপ্লোমা-ইন-বিজনেস স্টাডিস) ঢাকা। এবার ডিআইবিএস-এর পাসের হার ৬০ শতাংশ।
চট্টগ্রাম বোর্ডে এ বছর পাসের হার কমেছে ০ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
তবে পাসের হার কমলেও গত বছরের তুলনায় জিপিএ-৫ পাওয়া ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে। গত বছর চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১ হাজার ৬১৩ জন। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৮৬০ জন।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবার ৯৮ হাজার ৯২৬ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে।
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষায় এ বছর পাসের হার ৮৮ দশমিক ৫৬ শতাংশ। গত বছর পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এবছর মাদরাসা বোর্ডে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ২ হাজার ২৪৩ জন শিক্ষার্থী। এ বছর পাসের হার বেড়েছে।
বুধবার (১৭ জুলাই) সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। পরে দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে ফলের কিছু তথ্য তুলে ধরেন তিনি।
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে এ বছর আলিম পরীক্ষায় ৮৬ হাজার ১৩৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
এইচএসসিতে আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে অংশ নেয় ১১ লাখ ২৬ হাজার ১২৬ শিক্ষার্থী। আর মাদরাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে ৮৮ হাজার ৪৫১ জন, কারিগরি বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ২৪ হাজার ৩২০ জন ও ডিপ্লোমা ইন বিজনেস স্টাডিজে (ডিআইবিএস) পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪৩। বিদেশের কেন্দ্র থেকে ২৭০ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।
উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ বুধবার (১৭ জুলাই) সকাল ১০টার কিছু পর প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফলাফল প্রকাশ করেন।
পরে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ফলাফল তুলে ধরে জানান, ৮টি সাধারণ বোর্ডের অধীনে পাশের ৭৩.৯৩। সারাদেশে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৭ হাজার ৫৮৬।
তিনি জানান, মাদরাসা বোর্ডে পাশের হার ৮৮.৫৬ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৫৪৩ জন শিক্ষার্থী। আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাশের হার ৮২.৬২ শতাংশ।
দুপুর সাড়ে ১২টায় শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে করে বিস্তারিত ফল প্রকাশ করবেন।
দুপুর ১টা থেকে শিক্ষার্থীরা মোবাইল, ইন্টারনেট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ফল জানতে পারবেন বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির চেয়ারম্যান ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আবুল বাশার জানান, দুপুর ১টায় নিজ নিজ কেন্দ্র/প্রতিষ্ঠান থেকে এবং অনলাইনে একযোগে ফল প্রকাশিত হবে।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট (www.dhakaeducationboard.gov.bd) এবং (www.educationboard.gov.bd) এর রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে প্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।
এছাড়া সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ই-মেইলে কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠানের রেজাল্টশিটের সফট কপি পাওয়া যাবে। বোর্ড থেকে ফলের হার্ডকপি সরবরাহ করা হবে না।
পরীক্ষার্থীরা নিজেদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (http://www.educationboard.gov.bd) থেকে ফল জানতে পারবেন।
গত ১ এপ্রিল থেকে এএইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয় মে’র মাঝামাঝি সময়ে। এবছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৩০৯ জন। এরমধ্যে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৫০ জন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৭৮ হাজার ৪৫১ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ২৪ হাজার ২৬৫ জন। মোট কেন্দ্র সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৫৮০টি।