সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ অপরাহ্ন
সাইফ উল্লাহ:
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলায় অবৈধভাবে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল সোমবার বিকেলে লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। লিখিত অভিযোগ কারী উপজেলার সেলবরষ ইউনিয়নের মাটিকাটা গ্রামের শিক্ষক মো. বজলুর রশিদ চৌধুরী। অভিযোগ থেকে জানা যায়, ধর্মপাশা উপজেলা শিক্ষক-কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড ধর্মপাশা সদর নতুন পাড়া কার্যালয় রয়েছে। উক্ত অফিস চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ আদায় করছে প্রতিষ্টানের ম্যানাজার নারায়ন চন্দ্র সরকার। বিগত ১৬/৬/১৪ ইং সালে অভিযোক্ত প্রতিষ্টান ধর্মপাশা উপজেলা শিক্ষক-কর্মচারী কো- অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড হতে ১ লক্ষ টাকা ঋণ গ্রহণ করেন, লেজার নং-৪, হিসাব নং–৩৯৩, তিনি ঋণ গ্রহণের পর ৪৪ হাজার টাকা কিস্তি প্রদান করেন। কিছু সংখ্যক স্থানীয় শিক্ষকদের নিয়ে নামে মাত্র কমিটি দেখিয়ে শিক্ষকদের কাছ থেকে চেকে স্বাক্ষর রেখে ঋণ প্রদান করে। কিস্তি দেওয়া দেরী হলে চেক জালিয়াতি মামলা ভয় দেখিয়ে (মামলা করে) টাকা আদায় করে। স্থানীয় শিক্ষকদের স্বাক্ষী রেখে টাকা বিতরণ করা হয়। সরকারী কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী আর্থিক প্রতিষ্টানের সদস্য বা সম্পৃক্ত হতে পারেন্ াকি ভাবে কাজী মোস্তাফিজুর রহমান শিক্ষক হয়ে অপর শিক্ষককে হয়রানী শিকার করেন, তিনি প্রতিষ্টানের প্রতিনিধি হয়ে স্বাক্ষী হয়ে মামলা থাকেন। ওই প্রতিষ্টানটি স্থানীয় নহে ঢাকা ওদের হেড অফিস রয়েছে বলে জানাযায়। কিছু সংখ্যক শিক্ষকদের নিয়ে বেআইনী ভাবে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। শিক্ষক মো. বজলুর রশিদ চৌধুরী বলেন, আমি ১ লক্ষ টাকা ঋণ গ্রহণ করেছি এখন ৪৪ হাজার টাকা কিস্তি দেওয়ার পর আমার নামে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার নোটিশ করে ওই প্রতিষ্টানটি আমি যথাযোগ্য সুবিচার প্রার্থনা করছি। ধর্মপাশা উপজেলা শিক্ষক-কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড এর ধর্মপাশা ম্যানাজার নারায়ন চন্দ্র সরকার এর কাছে অনেক বার যোগাযোগ করা হলেও সম্ভব হয়নি।