শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১০ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
প্রতিনিধি আবশ্যক: অনলাইন পত্রিকা আমার সুরমা ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ০১৭১৮-৬৮১২৮১, ০১৭৯৮-৬৭৬৩০১
যাকাত গরীবদের প্রতি ধনীদের অনুগ্রহ নয়: গরীবদের স্বীকৃত অধিকার

যাকাত গরীবদের প্রতি ধনীদের অনুগ্রহ নয়: গরীবদের স্বীকৃত অধিকার

amarsurma.com

সৈয়দ রেজওয়ান আহমদ:
যাকাত একটি আর্থিক ইবাদত। এটা শারীরিক ইবদতও বটে। ইহা ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভের অন্যতম স্তম্ভ এবং ইসলামী অর্থনৈতিক কাঠামোর মূল ভিত্তি। একটি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে যাকাতের ভুমিকা অনন্য। যাকাত মানুষকে স্বার্থপরতা থেকে রা করে অপরের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করে একটি ভ্রাতৃপ্রতিম সমাজ গঠনে সহায়তা করে। মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে ২০ জায়গায় যাকাত প্রদান ও আদায়ের নির্দেশ থেকেই এর গুরুত্ব অনুধাবন করা যায়। মহান রাআল্লাহ বলেছেন, “তোমরা নামায কায়েম কর ও যাকাত আদায় কর।” রাষ্ট্র পরিচালনায় গৃহীত করের মত এটা নয়। এটা সমাজ তথা রাষ্ট্রের অভাবগ্রস্থদের অভাব মেটানোর জন্য প্রদত্ত ধনীদের সম্পদের একটি অংশ যা বছর শেষে দেয়া হয়। এটা ধনীদের সম্পদে গরীবদের স্বীকৃত অধিকার মাত্র। ইহা গরীবদের প্রতি ধনীদের অনুগ্রহ নয়। যাকাত অর্থনৈতিক সুষম ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করণে ইসলামী রাষ্ট্রের জন্য এক মহৌষধ বৈ অন্য কিছু নয়। প্রতিটি মানুষ আল্লাহর সৃষ্টি এবং সবারই বাচার অধিকার রয়েছে এ কথারই বাস্তবতা প্রমানের অমোঘ হাতিয়ার এ যাকাত। একটি রাষ্ট্রের কল্যাণে এর মত কথারই বাস্তবতা প্রমানের অমোঘ হাতিয়ার এ যাকাত। একটি রাষ্ট্রের কল্যাণে এর মত হাতিয়ার দ্বিতীয়টি আর নেই। সঠিকভাবে যাকাত উসুল করা হলে এবং সঠিক স্থানে তা ব্যয়িত হলে রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক অবস্থা সারা বিশ্বের মধ্যে উন্নত হতে বাধ্য। এর মাধ্যমে মানুষ মানুষের অধিকার লাভ করে এবং সবার হৃদয় হয় পবিত্র, রাষ্ট্র হয়ে উঠে সহমর্তিতায় এক অনুপম আদর্শভূমি।
যাকাত গ্রহণের কারণ :
বিভিন্ন কারণে যাকাত গ্রহণ করা হয়ে থাকে। নিম্নে এর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণ বর্ণনা করা হল:
ক) দারিদ্র দূরীকরণ : যাকাত দারিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবিকার জন্য ধনীদের উপর একটা বিধিবদ্ধ দেয় বৈ অন্য কিছু নয়। এর মাধ্যমে অস্বচ্ছল সমাজকে স্বচ্ছল করে তোলা যায়। কারো কারো ধারণা বর্তমানে দেশের ব্যাংকসমূহে যে অর্থ জমা আছে তার উপর যাকাত ধার্য করা হলে আমাদের দেশের দারিদ্র দূরীকরণে যত অর্থের প্রয়োজন তার চেয়ে বেশী অর্থ আদায় হবে।
খ) শ্রেণী সংঘাতের অবসান : মানুষ প্রকৃতিগতভাবে অসমান প্রকৃতির হলেও কেউ আকাশচুম্বী অট্টালিকায় থাকবে আর কেউ ন্যুনতম বসবাসের সুযোগও পাবেনা এটা ইসলাম সমর্থন করেনা। অনাথ, অচল, বৃদ্ধ, নি:স্ব, এতিম, অসহায়, বিধবা ইত্যাদি শ্রেণীর লোকদের মাঝে যদি সঠিকভাবে যাকাত বন্টন করা হয় তাহলে সবার অর্থনৈতিক অবস্থা মোটামুটি কাছাকাছি চলে আসবে। চরম অসামঞ্জস্যের কারণে সৃষ্ট অসুবিধা আর থাকবেনা। ইসলাম কোন ব্যক্তি কর্তৃক অন্য কোন ব্যক্তিকে ঘৃনা করতে না শিখিযে একটা মুক্তচিন্ত সম্পন্ন জাতি উপহার দিতে চায়। তাই শ্রেণী সংঘাত মেটনো তার একান্ত চাহিদা যা যাকাতের মাধ্যমেই সম্ভব।
গ) সামগ্রিক কল্যাণ সাধন : যাকাত মানুষের মাঝে সমন্বয় সাধনের অন্যতম হাতিয়ার। মহান আল্লাহ বলেছেন, “তাদের সম্পদ থেকে সাদকা (যাকাত) গ্রহণ করবে। এ দ্বারা তুমি তাদের আশির্বাদ করবে। তোমার আশির্বাদ তাদের জন্য চিত্ত-স্বস্তিকর। আল্লাহ সর্বশ্রোতা সর্বজ্ঞ। বস্তুত: যাকাত সর্বস্বরের লোকের জন্য কল্যাণকর।
ঘ) সামাজিক নিরাপত্তা বিধান : দুনিয়ার প্রতিটি মানুষ মানুষের মত বাঁচতে চায়। একটা ব্যাপক। অগ্নিকান্ড ল ল জনতাকে ধ্বংসের মধ্যে নিপতিত করতে পারে। একটা সাইকোন হাজারো মা বোন ভ্রাতাকে পথে বসাতে পারে। হঠাৎ পিতৃ-বিয়োগ কোন অসহায় এতিমকে হতাশায় নিপতিত করতে পারে। এমন হাজারো ঘটনা পৃথিবীতে ঘটছে ও ঘটতে থাকবে। এজন্য অবশ্যই একটা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা বোধের সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য ইসলাম যাকাত ব্যবস্থার প্রবর্তৃন করেছে যা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থার এক অনন্য হাতিয়ার। এেেত্র কোন হীনমন্যতার অবকাশ নেই। দাতা গ্রহীতার মাঝে উত্তম-অধমেরও কোন প্রশ্ন নেই।
ঙ) রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা সৃষ্টি : দারিদ্র মানুষকে কুফরীর দিকে নিয়ে যায় (আল হাদিস)। দরিদ্র ও বেকার জনগোষ্টী ুন্নিবৃত্তির জন্য বিবেকের কাছে হেরে সমাজে চুরি, ডাকতি, হাইজ্যাকিং সহ নানা অসামাজিক কাজে লিপ্ত হয়। অর্থহীনতায় তার হন্যে হয়ে ঘুরে। সমাজ গঠনে এরাই বিরাট অবদান রাখতে পারে।
রাষ্ট্রীয় কল্যাণে যাকাত :
যাকাত তহবিলে যথাযথ পরিচালনার যাকাত আদায়ের ও বিতরনের অধিকার প্রশ্নাতীতভাবেই মুসলিম রাষ্ট্রের উপর ন্যন্ত। যাকাত মূলত: অন্তরের কল্যাণ কামনার বহি:প্রকাশ যা একজন সম্পদের ভালবাসা ও কৃপণতাকে ত্যাগের মাধ্যমে অর্জন করে। যারা সমাজে নিগৃহীত-বঞ্চিত তাদেরকে উচ্চ মর্যাদায় আসীন করা এবং সমাজে তাদেরকে সম মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার ব্যবস্থা করাই রাষ্ট্রের আসল কল্যাণ। মৌলিক চাহিদা পুরণ করা একটা রাষ্ট্রের জন্য মূল কর্তব্য। তাই ইসলাম ৮টি খাতে যাকাত ব্যায়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় কল্যাণে সাধনের এক সুন্দর নির্দেশনা পেশ করেছে।
নিম্নে এর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা করা হল:
সংক্ষেপে যাকাত খাতের ব্যাখ্যা-
১. ফকীর : যার কোন সম্পদ নেই, নেই তার উপযোগী হালাল উপার্জন, যা দ্বারা তার প্রয়োজন পূরণ হতে পারে। যার খাওয়া-পরা ও থাকার স্থান নেই। অন্যান্য নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নেই। অতএব ফকীর যাকাতের মাল পাওয়ার হকদার।
২. মিসকীন : যার এমন পরিমাণ সম্পদ আছে যা দ্বারা তার ওপর নির্ভরশীল লোকদের প্রয়োজন পূরণে যথেষ্ট নয়। মিসকীনকে যাকাতের অর্থ থেকে সাহায্য করা যাবে।
৩. যাকাত আদায়কারী : যারা যাকাত আদায় ও সংরক্ষণকারী, পাহারাদার, লেখক, হিসাব রক্ষক এবং বণ্টনকারী তাদের সবাইকে যাকাতের ফান্ড থেকে বেতন প্রদান করা যাবে। আমিল সম্পদশালী হলেও সে চাইলে যাকাতের অংশ থেকে বেতন গ্রহণ করতে পারবে।
৪. ইসলামে আকৃষ্ট করতে অমুসলিম : ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে অথবা কোন অনিষ্ট বা কাফেরের ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়ার লক্ষ্যে অমুসলিমকে যাকাতের অর্থ প্রদান করা যায়।
৫. দাস মুক্তির জন্য : দাস-দাসীকে দাসত্ব থেকে মুক্ত করা। যারা লিখিত কোন চুক্তির বিনিময়ে দাসে পরিণত হয়েছে। অনুরূপভাবে বর্তমানে কোন মুসলিম ব্যক্তি অমুসলিমদের হাতে বন্দি হলে সে ব্যক্তিও এ খাতের অন্তর্ভুক্ত হবে।
৬. ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি : ঋণগ্রস্তব্যক্তিকে তার ঋণ থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে যাকাত প্রদান করা যাবে। এমন ব্যক্তি যে ঋণভারাক্রান্ত অবস্থায় নিপতিত, তাকে যাকাতের ফান্ড থেকে সাহায্য করা।

৭. আল্লাহর রাস্তায় খরচ : আল্লাহর দ্বীনকে সমুন্নত করার লক্ষ্যে যে কোন ধরণের প্রচেষ্টা আল্লাহর রাস্তার অন্তর্ভুক্ত। জিহাদ, দ্বীনী ইলম অর্জনের যাবতীয় পথ এবং দ্বীন প্রচারের যাবতীয় মাধ্যম এ খাতের অন্তর্ভুক্ত।
৮. মুসাফির : যিনি তিনদিনের বেশি অবস্থান না করার নিয়তে নিজ বাসভবন থেকে ৪৮ মাইল দুরে সফর করলেন এমন লোকের যখন পাথেয় শেষ হয়ে যায় তাকে যাকাতের অর্থ প্রদান করে বাড়ী পর্যন্ত পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে যাকাতের অর্থ দান করা যাবে।
চিন্তা করা দরকার, এ ৮টি খাতে যাকাতের অর্থ কিভাবে ব্যয় করলে সমাজ সুন্দর ও ভারসাম্যপূর্ণ হবে, রাষ্ট্র হবে সমৃদ্ধশালী এবং সর্বশ্রেণীর লোক এর কল্যাণ লাভে হবে ধন্য। আর এর বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন সৎ, যোগ্য, খোদাভীরু সরকার ও দ্বীনদার প্রশাসন।
যাকাত আদায়ের খাত ও নেছাব:
বিভিন্ন খাত থেকে যাকাত কত পরিমাণ আদায় করতে হবে তার একটি সংক্ষিপ্ত ছক নিম্নে উদ্ধৃত হল।
১। নগদ অর্থ, ব্যাংকে জমা এবং ব্যবসায়িক পন্য ৫২.৫ তোলা রুপার মূল্যমান সম্পূর্ণ মূল্যের ২.৫%
২। স্বর্ণ, রৌপ্য বা সোনা- রুপার অলংকার সোনা ৭.৫ তোলা এবং রুপা ৫২.৫ তোলা ঐ
৩। কৃষিজাত দ্রব্য (আবু হানিফা- যে কোন পরিমাণ, অন্যান্য-৫ ওয়াছাক বা ২৬ মন ১০ সের, ইস: ইকো: রিসা: ব্যুরো ১৫৬৮কেজি)
ক) বৃষ্টিতে উৎপাদিত দ্রব্যের ১০% খ) সেচকৃত দ্রব্যের ৫%
৪। খনিজ দ্রব্য যে কোন পরিমাণ দ্রব্যের ২০%
৫। ভেড়া ছাগল- ৪০ টা হলে তার উপর যাকাত আসবে ইহা সর্বনি¤œ ১টি ভেড়া বা ছাগল। এবং ৫০০ এর অধিক হলে। ৫টি বা প্রতি শতে ১টি
৬। গরু -মহিষ- ৩০টা হলে তার উপর যাকাত আসবে ইহা সর্বনিম্ন ১টি ১ বছরের বাছুর। এবং ৬০ এর অধিক হলে। ১টি ৩ বছরের বাছুর ও ১টি ২ বছরের বাছুর।
৭। উট ৫ টা হলে তার উপর যাকাত আসবে ইহা সর্বনি¤œ ১টি ৩বছরের খাসি বা ১টি ১বছরের বকরি এবং ১৫০ থেকে উপরে হলে ৩টি ৪বছরের উট ও প্রতি ৫টিতে ১টি ছাগল।
৮। শেয়ার ব্যাংক নোট, ষ্টক ইত্যাদি ৫২.৫ তোলা রুপার মূল্যমান সম্পূর্ন মুল্যের ২.৫% তবে কোম্পানী যাকাত দিলে ব্যক্তিগত যাকাত দিতে হবে না।
৯। অংশীদারী আরবার ও মুযারাবা ৫২.৫ তোলা রুপার মূল্যমান প্রথমে সম্পত্তির যাকাত দিতে হবে মূলধনের নয়। এরপর লাভ বন্টিত হবে। যাকাত ব্যক্তিগতভাবে লাভের উপর হবে, একভাগ দেবে মূলধন সরবরাহকারী (২.৫%) এবং একভাগ দেবে শ্রমদানকারী।
যাকাত সংগ্রহের নীতি:
নিম্নোক্ত ভাবে যাকাত সংগ্রহ করতে হবে;
১। প্রত্যেক বছরের রমজানের শেষ দিনের আগে যাকাত দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে যাবতীয সম্পদের বর্ণনাসহ একটি বিবরণী আগেই দাখিল করতে হবে।
২। বিবরণী দাখিলের সময় প্রদেয় যাকাত নির্ধারণ করে দেবে।
৩। যাকাত নির্ধারণে অর্থ ব্যয়িত হলে সে অর্থ কম প্রদান করবে।
৪। ফসলের ক্ষেত্রে ফসল উঠার ১মাসের মধ্যে যাকাত প্রদান করতে হবে।
৫। নিম্নোক্ত বিষয়ে যাকাত দিতে হবে না:
ক) দোকানের স্থায়ী জিনিষের উপর যাকাত নাই কিন্তু বিক্রয়যোগ্য মালের উপর যাকাত আসবে খ) জমি,কিন্তু জমি থেকে উৎপাদিত জিনিষের উপর যাকাত আছে গ) মিল, কারখানা, গুদাম ইত্যাদি, ঘ) বাড়ী ঙ) এক বছরের চেয়ে ছোট পশু চ) জামা কাপড়, ছ) কাগজ, বই ও ছাপান অন্যান্য ব্যবহার্য নিনিস, জ) আসবাব পত্র, ঝ) গৃহপালিত পাখী, ঞ) ব্যবহার্য যন্ত্রপাতি, খুচরা যন্ত্রাংশ ও হাতিয়ার (মেরামতে), ট) অস্ত্র সস্ত্র, ঠ) যুদ্ধে ব্যবহৃত পশু, ড) পচনশীল, কৃষিজাত দ্রব্য, ঢ) বীজ, ণ) বছরের মাঝে অর্জিত ও সাথে সাথে বয়িত সম্পদ, ত) কোন সংগঠেনে দান করা সম্পদ, থ) সরকারের অর্থ, দ) কৃষি কাজ করে এমন পশু, ধ) ব্যবসার জন্য নয় এমন পুকুরের মাছ, ন) দুধ, বহন ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত পশু, প) কার, সাইকেল ইত্যাদি যা চড়ার জন্য ব্যবহৃত হয, ফ) পোল্ট্রি ফার্মের হাঁস মুরগী, ব) ট্যাক্সি, বাস ইত্যাদি যা পরিবহন হিসেবে ব্যবহৃত হয়, এর মুনাফার উপর যাকাত ধার্য হবে, ভ) গাধা, ঘোড়া খচ্চর যা ব্যবসায়িক পশু নয়।
আসুন : আমরা একটি ইউনিটি গড়ে তুলি। নিজ নিজ এলাকাকে কেন্দ্র করে একটি পাইলট প্রোগ্রাম হাতে নিয়ে পরিকল্পিত কিছু কার্যক্রম শুরু করি। একদিন আমাদের এই পাইলট প্রোগ্রাম সাড়া জাগবে। আপনাদের উদ্দোগকে স্বাগত জানিয়ে এগিয়ে আসে বিভিন্ন এলাকার সচেতন যুব সমাজ। লাভবান হবে এ দেশের বঞ্ছিত অসহায় দরিদ্র পরিবার। সমাজ থেকে ক্ষুধা-দারিদ্র, সন্ত্রাস-নৈরাজ্য, চাঁদাবাজী, দুর্নীতি, শ্রেণী বৈষম্য, অনৈক্য দূর হয়ে সাম্য মৈত্রী ভ্রাতৃত্ব সৃস্টি হবে।
আল্ল।হ আমাদের যুবসমাজকে মহত উদ্দোগের তাওফিক দান করুন। আমীন।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2017-2019 AmarSurma.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com